দোকান কর্মচারী,

ঝালকাঠির কাঠালিয়া উপজেলার কৈখালীর বাবুল খান (৬২) ও দুলিয়া বেগমের (৫৫) ছেলে সুজন খান (৩০)। পরিবার নিয়ে থাকতেন রাজধানীর কেরানিগঞ্জে। ইসলামপুরে একটি কাপড়ের দোকানে তিন ভাই একসঙ্গে কাজ করতেন। সুজন খান ৫ অগাস্ট প্রতিদিনের মতো কাজে বের হয়েছিলেন সকাল সাড়ে ৯টার দিকে। ছুটি হওয়ার কথা সন্ধ্যা ৭টায়। রুটিন অনুযায়ী রাত সাড়ে ৯টায়ও বাসায় ফেরেননি। সঙ্গে থাকা ফোনটিও ছিলো বন্ধ।
রাত ১২টায় সুজনের ফোনটি চালু করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের একজন চিকিৎসক পরিবারকে জানান আহত হওয়ার কথা। পরদিন ৬ আগস্ট বিকাল সাড়ে ৪টায় একই হাসপাতালে মারা যান সুজন।
তাঁর বড়ভাই রুবেল খান বলেন, “বাড়িতে দাফনের আগে আমরা সুজনের শরীরে গুনে গুনে ১১০টা ছররা গুলির চিহ্ন পেয়েছি। এ ছাড়া একটা বড় গুলি এপাশ-ওপাশ ছিদ্র করেছিলো ওর শরীর।”
তথ্যসূত্রঃ bdnews24.চম